রাজনৈতিক উত্তেজনা কাঁথি এক নম্বর পঞ্চায়েত সমিতি এলাকায়

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দক্ষিণ কাঁথি বিধানসভা কেন্দ্রের কাঁথি এক নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অর্চনা পয়ড়্যা মাজিলাপুট অঞ্চলে জুনপুট এলাকায় এক মাথামোটা নেতা রয়েছেন। তিনি নিজে চোর আবার চোরের মায়ের বড় গলা। তিনি বড় নেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। আদবে সেটা সম্ভব কিনা ভাববার বিষয়। শাসক দলের নেতা হওয়া সত্ত্বেও পঞ্চায়েত হাতছাড়া হয়েছে, পঞ্চায়েত সমিতি হাত ছাড়া হয়েছে। এইজন্য বুকের যন্ত্রণায় বিঁধছে। পথ চলার জন্য রাস্তা পিছল হয়ে গেছে। পঞ্চায়েতে নিজের মেরুদন্ড সোজা করতে পারছেন না। পঞ্চায়েত সমিতিতে বিশেষ কোনো জায়গা না পাওয়ার জন্য তিনি অস্থির হয়ে উঠেছেন। আজকে যারা চুরির কথা বলছেন সেই শাসকদলের নেতারাই প্রত্যেকেই জেল খাটা আসামি। তিনি বালি চুরির অভিযোগ তুলে সমস্ত প্রশাসনিক দপ্তরে এবং মেইল করে পাঠিয়েছেন। রাইপুর গ্রাম পঞ্চায়েত, দুলালপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় যে বালির পাহাড় ছিল সেইসব বালি গেল কোথায়? এইসব পুঁচকে নেতা আন্দোলন করে কোনদিন মানুষের মনকে জয় করতে পারবে না।
এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। আমাদের যিনি প্রধান আছেন তিনি অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি এবং এই সমস্ত নোংরামি কাজের সঙ্গে কখনোই যুক্ত নন। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যকে প্রণোদিত করার জন্য, দলকে প্রণোদিত করার জন্য, প্রনোচনামূলক ভাবে মানুষকে প্ররোচিত করার জন্য এই কুৎসা ওরা প্রচার করছে। যে দলের শিক্ষামন্ত্রী জেলে, খাদ্যমন্ত্রী জেলে, বালি চোর, গরু চোর, ভোট চোর যে দলের চোরেদের সংখ্যা খুঁজে পাওয়া যাবে না আজকে তিনি অভিযোগ করছেন যে প্রধান বালি চুরি করেছে। ২০২৩ সালের আগে এই অঞ্চলে তৎকালীন যিনি প্রধান ছিলেন তার নেতৃত্বে তিনি দাঁড়িয়ে থেকে মাটি চুরি করে বিক্রি করেছেন। আমরা বহু জায়গায় বহু থানায় অভিযোগও জানিয়েছি।
0 Comments